Thursday, February 3, 2022

বীর্য গাঢ় করার কবিরাজি ঔষধ

 অনেকে যৌন মিলনের সময় খুব দ্রুত বীর্য পাত হয়ে বীর্য বের হয়ে যায়।এতে যৌন মিলনের  পরিপুর্ন সুখ পাওয়া যায় না।আর  স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মনমালিণ্য সৃষ্টি হয়।  পুরুষদের মধ্যে অনেকেই  বীর্য গাঢ় করার কথা ভাবে যাতে যৌন মিলন কে আরো দীর্ঘ করা যায়। বীর্য গাঢ় করার জন্য বিভিন্ন গাছ-গাছালীর গুনাবলী আলোচনা করা হল।

শিমুল গাছ :  চারা শিমুলগাছের মুল ফুট পাতের সরবতের দোকানে  কিনতে পাওয়া যায়। ছাল ফেলে চিবিয়ে খাওয়া যায়।বীর্য গাঢ় করার  অমুল্য ঔষধ।নিয়মিত খাবেন,ভাল থাকবেন।

রসুন : রসুন বীর্য গাঢ় করার  পাশাপাশি হাই প্রেশার নিয়ন্ত্রনে কাজ করে। শুক্রতারল্য দেখা দিলে সামান্য গরম দুধের সাথে ২ কোয়া বা ৩ কোয়া রসুন বাটা মিশিয়ে খেলে বীর্য গাঢ়  হবে।

কলমি শাক : কলমি শাক বীর্য গাঢ়  করতে সহায়তা করে ,কলমি শাকের রস ৩ চামচ এবং অশ্বদন্ধার মূলের গুড়া (কবিরাজী দোকানে পাওয়া যায়) দেড় চামচ, গরুর  দুধ এক কাপ দুধে মিশিয়ে রাতে শোবার সময় একবার করে খেলে বীর্য গাঢ় হবে এবং স্বপ্নদোষও বন্ধ হবে।

রাম তুলসী: রামতুলসী পাতার রস ধ্বজভঙ্গের খুবই উপকারী। মাত্র দুই সপ্তাহ নিয়মিত খেরে রোগীর স্বাভাবিক যৌন ক্ষমতা ফিরে আসে।

আলকুশী : যৌবনে নানা প্রকার কু-অভ্যাসের ফলে অতিরিক্ত শুক্র ক্ষয়ের জন্যে মহামূল্যবান বীর্য তরল হয়ে যায়। আলকুশীর পাকা বীজ  পাউডার (কবিরাজী দোকানে পাওয়া যায়)  ৩ চামচ ও, গরুর  দুধ এক কাপ দুধে মিশিয়ে রাতে শোবার সময় একবার করে খেলে বীর্য গাঢ় হবে এবং স্বপ্নদোষও বন্ধ হবে।

শতমুলী : শতমুলী  বীর্য গাঢ় করার  পাশাপাশি ঘন প্রশ্রাবের বেগ নিয়ন্ত্রনে কাজ করে। শতমুলী)  ৩ চামচ ও, গরুর  দুধ এক কাপ দুধে মিশিয়ে রাতে শোবার সময় একবার করে খেলে বীর্য গাঢ় হবে 

লতাকস্তুরী : লতাকস্তুরী বীজের গুড়া দেড় গ্রাম, এক গ্লাস ঠান্ডা পানির সাথে খেলে ধীরে ধীরে শুক্র বেড়ে যায়। তবে নিয়মিত একমাস ধরে খাওয়া উচিত।

বকুল ফুল : অপুষ্টিজনিত কারণে শুক্রতরল্য দেখা দিলে পাকা বকুল ফলের সিরাপ প্রতিদিন দুপুরে আহারের পর ১ চা-চামচ নিয়ে ঠান্ডা পানি মিশিয়ে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ খেলে বীর্য গাঢ় হবে।

উপরোক্ত যে কোন একটি পদ্ধতি অনুসরণ করে নিয়মিত ওষুধ খেলে বীর্য গাঢ় হবে।

ঔষধগুলি কবিরাজি ঔষধের দোকানে কিনতে পাওয়া যায়।
...........................................................................।
যৌন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শে জন্যে যোগাযোগ করতে পারেনঃ

ডাঃ সামসুল হক
এল এইচ এম পি (বিএইচপিবি)
ডি এইচ এম এস (বিএইচবি)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,ঢাকা।
বাসা  # ১৬,রোড #১২/বি,সেক্টর # ১০,উত্তরা,ঢাকা।
মোবাইলঃ ০১৫৩৪৫৮৮৯৪১।

Wednesday, January 30, 2019

রক্তে গ্লুকোজ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ঢেঁড়সঃ

ভোজ্য আঁশে ভরপুর এই সবজি রক্তে শর্করার মাত্রার ভারসাম্য এবং ইন্সুলিনের উৎপাদন ও নিঃসরণ বাড়াতে সাহায্য করে। এর বীজে আছে আলফা-গ্লুকোসিডেইস ইনহিবিটর’, যা স্টার্চ বা শ্বেতসারকে শর্করায় পরিণত হতে বাধা দেয়।
রান্না করে খাওয়া তো যায়ইচাইলে কাঁচা-ঢেড়স ফালি করে কেটে সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে পানিটুকু পান করতে পারেন।

Tuesday, January 29, 2019

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে জামের বিচি

 
জাম একটি মৌসুমী ফল।ম্যাক্রোবায়োটিক পুষ্টিবিদ ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ শিল্পা অরোরা জানাচ্ছেন,"ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে জামের বীজ খুবই উপকারী। ফল ও বীজ উভয়েই উপস্থিত জাম্বোলাইন ও জাম্বোসাইন নামক পদার্থ রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। জামের বীজও রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। জাম খাওয়া উপকারী। বীজগুলো শুকিয়ে গুঁড়ো করে প্রত্যেকদিন খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
যেভাবে খাওয়া হয়ঃ
বর্ষাকালে জাম প্রচুর পাওয়া যায়। এই ফলের উপকারিতা সকলের হয়তো জানা নেই। এই ফলে প্রচুর আয়রণ আছে। জামের বিচি শুকিয়ে মিহি পাউডারের মতো গুঁড়ো করে নেবেন। প্রতিদিন এ্‌ই পাউডার অসুখের গুরুত্ব অনুযায়ী খালি পেটে তিন থেকে চার বার করে ১-২ চা চামচ মাত্রায় পানির সঙ্গে মিশিয়ে দশ থেকে পনেরো দিন খেলে অসুখ কমবে এবং রোগী দু মাসে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যেতে পারে।

বীর্য গাঢ় করার কবিরাজি ঔষধ

  অনেকে যৌন মিলনের সময় খুব দ্রুত বীর্য পাত হয়ে বীর্য বের হয়ে যায়।এতে যৌন মিলনের     পরিপুর্ন সুখ পাওয়া যায় না।আর     স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মন...